❏ Mr Muhammed Aziz Khan submitted a Power of Attorney (PoA) for attestation at the Bangladesh High Commission in Singapore.
❏ This PoA was required as per legal advise, “to give authority to be able to appear and represent Mr. Muhammed Aziz Khan in front of a court of law of Bangladesh”.
❏ The PoA is still under process in the Bangladesh High Commission in Singapore.

(Singapore) 20th May 2025, Tuesday: We have noticed several newspaper and TV channels have reported that a NID block and travel ban has been imposed upon Mr. Md Abul Kalam Azad on 20th May 2025, by Dhaka Metropolitan Senior Special Judge Md Zakir Hossain Galib upon receiving an application from the Anti-Corruption Commission (ACC). The newspaper reports state that the NID block and travel ban was imposed upon Mr. Md Abul Kalam Azad as he holds a Power of Attorney (PoA) “to transfer the immovable assets in Bangladesh of Summit Group Chairman Mr. Muhammed Aziz Khan.” If the ACC has made this statement to the court, then it is entirely false and misleading. No power of attorney has yet been given to anyone. 

A Power of Attorney (PoA) was submitted to the Bangladesh High Commission in Singapore on 29th April 2025 for attestation but we have not received it back from the High Commission. Thus there is no Power of Attorney (POA) with Mr. Azad. As far as we are concerned, the POA is with the High Commission of Bangladesh for attestation for which the High Commission has taken a fee. Further the PoA format is as per Bangladesh High Commission’s website. 

This PoA was required as per legal advise, “to give authority to be able to appear and represent Mr. Muhammed Aziz Khan in front of a court of law of Bangladesh” in order to apply for the unfreezing of Mr. Khan’s personal bank accounts, which were unjustifiably frozen on 6th October 2024 by a Dhaka Metropolitan Senior Special Judge. 

The PoA under attestation process specifically states that it is “NOT APPLICABLE” for the sale of immovable property. The PoA specifically carved out the rights in relation to sale of property in Section 7 of the format. 

Mr. Md. Abul Kalam Azad is an officer of Summit Group and we believe this case has been filed and order given for harassment and aimed at causing maximal distress to an employee of the Company.

বিবৃতি

মুহাম্মদ আজিজ খান পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রদান করেননি…এখন পর্যন্ত

❏ মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে একটি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি সত্যায়নের জন্য জমা দিয়েছেন।
❏ আইনগত পরামর্শ অনুযায়ী, “বাংলাদেশের আদালতে মুহাম্মদ আজিজ খানের পক্ষে হাজিরা ও প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ প্রদানের জন্য” এই পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রয়োজন।
❏ এই পাওয়ার অব অ্যাটর্নি এখনও সিঙ্গাপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

(সিঙ্গাপুর) ২০ মে ২০২৫ঃ আমরা লক্ষ্য করেছি যে, বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেলে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি আবেদনের ভিত্তিতে ২০ মে, ২০২৫ তারিখে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোঃ জাকির হোসেন গালিব, মোঃ আবুল কালাম আজাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ব্লক এবং বিদেশে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারির আদেশ দিয়েছেন। সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান জনাব মুহাম্মদ আজিজ খানের পক্ষে “বাংলাদেশে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের” পাওয়ার অব অ্যাটর্নি ধারণ করার কারণে মোঃ আবুল কালাম আজাদের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যদি দুদক আদালতে এই বক্তব্য দিয়ে থাকে, তবে তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর। উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত কোনো ব্যক্তিকে কোনো ধরনের পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রদান করা হয়নি। 

গত ২৯ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে একটি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি সিঙ্গাপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে সত্যায়নের জন্য জমা দেওয়া হয়েছে। তবে আমরা এখনও সেটি হাইকমিশন থেকে ফেরত পাইনি। অতএব, মোঃ আবুল কালাম আজাদের নিকট মুহাম্মদ আজিজ খানের পক্ষে কোনো পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নেই। আমাদের জানামতে, উক্ত পাওয়ার অব অ্যাটর্নি এখনও সিঙ্গাপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে সত্যায়নের জন্য প্রক্রিয়াধীন, এবং এর জন্য বাংলাদেশ হাইকমিশন নির্ধারিত ফি গ্রহণ করেছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ হাইকমিশনের ওয়েবসাইটের নির্ধারিত ফরম্যাট অনুযায়ী উক্ত পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রস্তুত করা হয়েছে।

আইনগত পরামর্শ অনুযায়ী, “মুহাম্মদ আজিজ খানের পক্ষে বাংলাদেশের আদালতে শুধুমাত্র উপস্থিত হয়ে অন্যায়ভাবে জব্দ হওয়া ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টগুলো অবমুক্ত করার জন্য আবেদন করার জন্য” এই পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রয়োজন। উল্লেখ্য, মুহাম্মদ আজিজ খানের ব্যক্তিগত ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলো গত ৬ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের আদেশে জব্দ করা হয়।

প্রক্রিয়াধীন এই পাওয়ার অব অ্যাটর্নিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে যে, এটি “স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের জন্য প্রযোজ্য নয়”। এই পাওয়ার অব অ্যাটর্নির ৭ নম্বর ধারা অনুযায়ী, সম্পত্তি বিক্রয়ের অধিকার স্পষ্টভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে।

মোঃ আবুল কালাম আজাদ হলেন সামিট গ্রুপের একজন কর্মকর্তা। আমরা বিশ্বাস করি, এই মামলাটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ের করা হয়েছে এবং উক্ত নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র সামিট গ্রুপের একজন কর্মকর্তাকে সর্বোচ্চ হেনস্তা করার উদ্দেশ্যে।

Media Coverage

English
The Business Standard, 21 May 2025
Just Energy News, 21 May 2025